বিস্ময়ে ভরা প্রকৃতি(Part-1)
আসসালামু আলাইকুম
আশা করি সকলে আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন। আজকে আপনাদের সাথে আমাদের প্রকৃতিতে, আমাদের চারপাশে বিদ্যমান বিভিন্ন বিস্ময়কর বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করবো। আমাদের চারপাশে যে সকল বস্তু আমাদের ঘিরে রয়েছে এগুলোর মধ্য অনেক কিছুই আমাদের দেখা হয়না। তাই অনেক সময় এগুলো দেখে আমরা মুগ্ধ হই, বিস্মিত হই। আবার আমাদের চারপাশে অনেক সময় এমন সব বিচিত্র ঘটনা ঘটে যার কোন কারণ খুঁজে পাওয়া যায়না। আজ এমনি একটি ঘটনা সম্পর্কে আপনাদের বলবো।
নিজে নিজেই চলাচল করতে পারে যে পাথর
পাথরের মতো ভারি বস্তু আমরা নারাতেই সাহস পাই না। আর সেই পাথর কিনা নিজে নিজেই চলতে পারে। ডেথ ভ্যালির এক মরুভুমির বুকে এমনি এক ঘটনা ঘটে গেছে। এমনকি পাথরটি যে এক স্থান থেকে অন্যস্থানে চলে গেছে তার দাগও পাওয়া গেছে মরুভুমির মাটির বুকে। এখন সকলের মনেই প্রশ্ন জাগতে পারে যে এ কি করে সম্ভব? পাথরের কি পা আছে? জীবন আছে? তা না হলে সমতল ভুমির বুকে পাথর চলে কি করে? এ বিষয়ে বিজ্ঞানীরা কয়েক দশক ধরে নানা মতবাদ পেশ করে আসছেন। প্রায় ৫০ কেজি ওজনের এক একটা পাথর নিজে নিজেই প্রায় ১০০ মিটার চলতে পারে।
কোন কোন বিজ্ঞানী বলেন প্রচন্ড বায়ু প্রবাহ ও বরফের সম্মিলিত প্রভাবে এমনটি ঘটতে পারে। কিন্তু তা হলে পাথরগুলো এদিকে ওদিকে না গিয়ে একদিকে এবং প্রায় একই গতিতে যায় কেন? তাছাড়া এতো ভারী ভারী পাথর কি বাতাসের ধাক্কায় এতো দূর যেতে পারে? এওকি সম্ভব?? পদার্থবিদদের মতে ছটো খাটো একটি পাথর নারাতে বাতাসের গতিবেগ দরকার প্রায় ১৫০-১৬০ কিঃমিঃ প্রতি ঘণ্টায়। তাহলে পা না থাকলে কিভাবে এই পাথর গুলো বিশ্ব ভ্রমনে বের হয়? সত্যিই এই ঘটনা খুবি রহস্যজনক।
কোন কোন বিজ্ঞানী বলেন প্রচন্ড বায়ু প্রবাহ ও বরফের সম্মিলিত প্রভাবে এমনটি ঘটতে পারে। কিন্তু তা হলে পাথরগুলো এদিকে ওদিকে না গিয়ে একদিকে এবং প্রায় একই গতিতে যায় কেন? তাছাড়া এতো ভারী ভারী পাথর কি বাতাসের ধাক্কায় এতো দূর যেতে পারে? এওকি সম্ভব?? পদার্থবিদদের মতে ছটো খাটো একটি পাথর নারাতে বাতাসের গতিবেগ দরকার প্রায় ১৫০-১৬০ কিঃমিঃ প্রতি ঘণ্টায়। তাহলে পা না থাকলে কিভাবে এই পাথর গুলো বিশ্ব ভ্রমনে বের হয়? সত্যিই এই ঘটনা খুবি রহস্যজনক।
মানুষেরা তাই এইসব পাথরের নাম দিয়েছেন সেইলিং স্টোন(Sailing Stone)।
Visit Our Page:- অজানা কিছু
Visit Our Page:- অজানা কিছু
No comments:
Post a Comment