coinpayu

Saturday, April 28, 2018

আজব গাছ!!!!!


আজব গাছ!!!!!

বাওবাব গাছ Adansonia গণের
অন্তর্ভুক্ত। এই গাছ মূলত
পাওয়া যায় শুষ্কভূমিতে। বিশেষত
আফ্রিকা এবং আরবের মরু
অঞ্চলের বৃক্ষহীন তৃণভূমিতে এই
গাছ দেখা যায়। আফ্রিকা, আরব
এবং অস্ট্রেলিয়া এর আদি
নিবাস।
বৈশিষ্ট্য
এই গাছের মূল বৈশিষ্ট্য হচ্ছে
গাছটি একহারা গড়নের। মাটি
থেকে বিশাল আকারের কাণ্ড
লম্বা হয়ে সোজা উপরের দিকে উঠে
গেছে। একেবারে মাথায়
ঝোপঝাড়ের মতো কিছু ডালপালা
ছড়ানো আছে। দেখে মনে হয়
ছাতার মতো। তবে পাতাগুলো
এমন যে দূর থেকে দেখে কেউ ভুল করে
ভাবতে পারে গোড়া থেকে
গাছটিকে উপড়ে নিয়ে মাথার
দিকটা মাটিতে পুঁতে ফেলা হয়েছে
এবং গাছের শিকড়বাকড়গুলো
উপরের দিকে ছড়ানো। তবে বছরের
বারো মাসের মধ্যে নয় মাসই এই
গাছে কোনো পাতা থাকে না।
পত্রমোচী বাওবাব শিমুল গোত্রীয়,
তাই পাতা তদ্রূপ। শীতে পাতা
ঝরে যায় তখন একে অনেকটা মরা
গাছের মতো দেখায়।গ্রীষ্মের শেষে
নতুন পাতা জন্মায়। এই গাছ
উচ্চতায় প্রায় ৭৫ ফুট লম্বা হয়।
মরু অঞ্চলের গাছ বলে খুব কম
পানিতেই এর প্রয়োজন মিটে যায়।
বর্ষাকালে এই গাছ তার দীর্ঘ
কাণ্ডের মধ্যে পানি জমিয়ে রাখে।
সবচেয়ে অবাক বিষয় হলো, এই গাছ
কয়েক হাজার বছর বেঁচে থাকে।
উপকারিতা
বাওবাব গাছ মরু অঞ্চলের
মানুষের অনেক উপকারে আসে। এই
গাছের প্রতিটি অংশই মানুষের
সরাসরি কাজে আসে। গাছের
বাকল দিয়ে পোশাক ও শক্ত দড়ি
তৈরি হয়। এই গাছের ফল খাওয়া
যায় এবং পাতা থেকে চাটনি
তৈরি করা যায়। এছাড়া এই
গাছের পাতা থেকে বিভিন্ন ধরনের
ওষুধও তৈরি হয়। গাছের কাণ্ড
এতো বিশাল যে, এর গুড়ির গর্তে
মানুষ বসবাস করতে পারে। মরু
ঝড়ে মানুষ এই গাছের গুড়ির গর্তে
আশ্রয় নিয়ে থাকে।
Vist Our Page for more:-অজানা কিছু
 

Dark Net (ডার্ক নেট কি) (Part-2)

যারা কম্পিউটারে ব্যাবহার করে থেকে তারা হয়ত বা Kali Linux সম্পর্কে শুনে থাকবেন। বেশিরভাগ মানুষ যারা এ সম্পর্কে শুনেছেন তারা ভাবে এটি একটি হ্যাকিং টুল যা ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকাররা কারো ইনফরমেশন হ্যাক করতে ব্যাবহার করে। আসলে এটি কোনো খারাপ টুল না বরং এটি উইন্ডোজ xp বা 7 বা 8 অথবা 10 এর মত এক প্রকার
অপারেটিং সিস্টেম যা কম্পিউটারে ব্যাবহার হয়ে থাকে। মাটি আহার্নি,ডেভান কেয়ার্ন্স এবং রাফায়েল হার্টজগ ছিলেন এর প্রধান ডেভেলপার। এটি পরিচালনা ও অর্থদান করে “অফেন্সিভ সিকিউরিটি লিমিটেড।” এটি কম্পিউটারের পাশাপাশি এন্ড্রয়েডে ব্যাবহার করা যায়। লিনাক্স নেটহান্টার সাহায্যে কালি লিনাক্স কিছু এনড্রয়েড ডিভাইসেও চালানো যায়। কালি ব্যাবহারকারীদের কমিউনিটি ও অফেন্সিভ সিকিউরিটি সিস্টেমের যৌথ উদ্যোগে নেটহান্টার তৈরি হয়েছে।
কালি লিনাক্স শুধুমাত্র হ্যাকারদের জন্যই তৈরি কারন এখানে কিছু বিশেষ টুল’স রয়েছে যার সাহায্যে তারা কোডিং
 অর্থাৎ কমানন্ডের সাহায্যে কোনো ওয়েবসাইটের দূর্বল দিকগুলো বের করতে পারে যেখান থেকে তাদের (ওয়েবসাইটকে) হ্যাক করা যেতে পারে । এর একটি ভালো ব্যাবহার আছে আর এক খারাপ ব্যাবহার আছে। ভালো ব্যাবহার হল আপনি আপনার ওয়েবসাইটে বা অন্যের ওয়েবসাইটের দূর্বল দিকগুলো ধরে তাদেরকে বলতে পারেন যে এখান থেকে তারা হ্যাক হতে পারে। আর খারাপ ব্যাবহার আপনি অন্যের ওয়েবসাইট হ্যাক করতে পারেন এবং তাদের ইনফরমেশন লিক করতে পারেন ইত্যাদি।

নরমাল উইন্ডোজে কিছু সিম্পল টুল’স থাকে যেমন পেইন্ট, ক্যাললকুলেটর বা ওয়ার্ডপ্যাড ইত্যাদি। এই সকল টুল’স থাকার কারন আমরা উইন্ডোজ ঘরে বা অফিসে সাধারন কাজে ব্যাবহার করি। কিন্তু kail linux এ কি কি থাকে? কিসের মাধ্যমে হ্যাক করা যায়? এখানে অবশ্যই কিছু বিশেষ সফটওয়্যার থাকে। এখানে তো আর নোটপ্যাড থাকবে না কারন হ্যকাদের নোটপ্যাড লাগে না, তারা কমান্ডিং এর মাধ্যমে তাদের কাজ করে থাকে। এখানে বিভিন্ন হ্যাকিং টুল, ব্রুইফোর্স আ্যাটাক করা যায় অথবা কারোর পাসওয়ার্ড দিয়ে কিছু করা ইত্যাদি টুল ‘স থাকে। এ সম্পর্কে কেউ বেশি কিছু বলে না কারন এর ফলে বিভিন্ন ক্রাইম হতে পারে।
কোন হ্যাকার যেন বেশি কষ্ট না করতে হয় তার জন্য বিভিন্ন প্রয়োজনীয় টুল’স এখানে বিল্ড ইন থাকে। kali Linux ইন্সটল করার পর এডভান্স হ্যাকিং শুরু করা যায়। অবশ্য উইন্ডোজেও হ্যাকিং করা যায় কিন্তু সেখানে বেশ কষ্ট হয়ে পরবে। উইন্ডোজে হ্যাকিং করতে হলে নিজে থেকে সফটওয়্যার বানিয়ে হ্যাক করতে হয়। অপরদিকে Kali Linux এ এসকল আপ্লিকেশন আগে থেকে থাকে যা ইথিকাল হ্যাকার কমিউনিটি বা লিনাক্স থেকে তৈরি। আরো যারা এডভান্সড তারা তাদের কাজের জন্য আরো কিছু সফটওয়্যার ব্যাববহার করে থাকে।
Kali Linux অপারেটিং সিস্টেম আপনি ফ্রি ডাউনলোড করতে পারবেন। অবশ্যই লাপটপ বা কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়।

আমরা শুনি থাকি kali Linux এটা,সেটা আরো কত কি। মূলত এটি একটি অপারেটিং সিস্টেম যা শুধু মাত্র হ্যাকারা ব্যবহার করে থাকে।
>এখন আসি Kali Linux এ কী কী সফটওয়্যার দেখতে পাই এবং এর কাজগুলো কী?
>আর এডভান্স হ্যাকিং এর ক্ষেত্রে এরা কেমন ভূমিকা রাখে?

*আমরা আপ্লিকেশনসে (মেনু) ক্লিক করলে দেখতে পারব। আমরা যে সকল আপ্লিকেশন দেখতে পারব তা কোনো গ্রাফিকাল আ্যাপ না। কালি লিনাক্সের প্রায় সকল আ্যাপ-ই কমান্ড ফ্রম সিস্টেমেই দেখা যায়। এখানে বেশি ছবি দেখতে পারব না। সব কিছু কমান্ড ল্যাংগুয়েজে দেখতে পারব।
১.information gathering- এই ক্যাটাগরির কিছু আ্যাপ আছে। এর সাহায্যে যেকোনো ওয়েবসাইট বা সারবারের ইনফরমেশন জানতে পারব।
2.Vulnerabilities analysis- এই ক্যাটাগরির ৮ টি আ্যাপ আছে। এর সাহায্যে যেকোনো ওয়েবসাইট বা সারবারের দূর্বল দিক বের করা যায়।
৩.web application analysis- এই ক্যাটাগরির ৯ টি আ্যাপ আছে। এর সাহায্যে যেকোনো web application এর সিকিউরিটির বিশ্লেষণ করা যায়। যেমন ওয়ার্ডপ্রেস বা জুমলা ইত্যাদি।

৪.detabase assessment- এই ক্যাটাগরির ১০ টি আ্যাপ আছে। এর সাহায্যে যেকোনো ওয়েবসাইট বা সারবারের ডেটা বেস রিলেটেড কাজ করে থাকে। স্ক্যান বা ইনফরমেশন নেওয়া যায়
৫.password attack – নাম দেখে সবাই হয়ত বুঝেই গিয়েছেন এটার কি কাজ। এটা অবশ্যই illegal আ্যাপ। আমি শুধু মাত্র আপনাদের শেখার জন্য জানাচ্ছি। এই আ্যাপের সাহায্যে অন্যের পাসওয়ার্ডের উপর আ্যাটাক করা যায়।
৬.wireless attack -একি ওয়াই ফাই এ সংযুক্ত থাকলে আ্যাটাক।
৭.reverse engineering – এক অপারেশন করার মধ্য অন্য দিক কি রি-আ্যাকশন হয় তা দেখা। এটি এডভান্স ফিচার।
৮.sniffing &spoofing – বিভিন্নভাবে ধোকা দেওয়ার সিস্টেম।
৯.forensic – এটার মাধ্যমে কারো কম্পিউটারের উপর নজর রাখা যায়। এটা শুধুমাত্র হাই লেভেলের হ্যাকাররাই পারে।
*এছাড়া আরো কিছু টুল’স থাকে।
বি:দ্র: আমি শুধু মাত্র শেখার জন্য লেখেছি। কেউ দয়াকরে অসৎ কজে জন্য উৎসাহী হবেন না। যদি শিখতে চান ন্যশনাল সিকিউরিটির জন্য শিখতে পারে। আর সবথেকে বড় কথা ইথাইকাল হ্যাকিং সবক্ষেত্রে সম্মানের।
Visit Our Page:-অজানা কিছু

About Dark Net(ডার্ক নেট কি?) (Part-1)


ডার্ক নেট কি?

ডার্ক নেট হচ্ছে ইন্টারনেট এর এমন সব তথ্য বা সাইট যা সাধারণ সার্চ ইঞ্জিন যেমন গুগল, ইয়াহু, বিং এগুলোতে ইনডেক্স করা হয় না। ফলে স্বাভাবিক নিয়মে তা খুঁজেও পাওয়া যায় না। অবৈধ, অন্যায় , নিষিদ্ধ কাজের এক গোপন জগত হচ্ছে ডার্ক নেট। কিন্তু, ডার্ক নেটের সবচেয়ে রহস্যময় স্তর সম্পর্কে জানেন কি?

ডার্ক নেট এ কিন্তু অনেক গুলো ধাপ রয়েছে। অর্থাৎ, এটি অনেকটা পিয়াজের মত। আপনি যদি একটি পিয়াজ কাটতে যান তবে দেখবেন পিয়াজটিতে অনেক গুলো লেয়ার একটির পর একটি সাজানো। ডার্ক ওয়েবেও রয়েছে অনেক গুলো লেয়ার। উপরের লেয়ার গুলোতে কিছুটা প্রবেশ করা সম্ভব। কিন্তু লেয়ার যত নিচের দিকে আসতে থাকে ততই তার প্রবেশ হয়ে উঠে কঠিন।আর, ডার্ক ওয়েবের সবচেয়ে গভীরতম লেয়ার টিকেই বলা হয় ‘মারিয়ানাস ওয়েব’।
ইন্টারনেট এর যে পাঁচটি লেভেল আছে তার মধ্যে মারিয়ানাস ওয়েব হচ্ছে সবচেয়ে গভীরতম জায়গা। ১ ও২ নম্বর লেভেল হচ্ছে সার্ফেস ওয়েব। যা আমরা সবাই ব্যবহার করতে পারি। ৩ ও ৪ নম্বর লেভেল হচ্ছে ডিপ ওয়েব ও ডার্ক ওয়েব। এবং সর্বশেষ অর্থাৎ ৫ নম্বর লেভেল হচ্ছে মারিয়ানাস ওয়েব।
আজকে আমরা আলোচনা করব ‘মারিয়ানাস ওয়েব’ নিয়ে ।

মারিয়ানাস ওয়েব বা Marianas Web কি?
কেন এই গভীরতম লেয়ারটির নামকরণ করা হয়েছে মারিয়ানাস ওয়েব? আপনি হয়তো জানেন, পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরের সবচেয়ে গভীরতম জায়গার নাম হচ্ছে মারিয়ানা ট্রেঞ্চ।সে হিসেবে পৃথিবীর গভীরতম জায়গা হচ্ছে মারিয়ানা ট্রেঞ্চ। এই জায়গাটি এত গভীর যে এর নিচে কি আছে তা বিজ্ঞানীদের কাছে এখনও অজানা। এই বৈশিষ্ট্য র কারণেই ওয়েবের এই গভীরতম জায়গাটির নাম করন করা হয়েছে মারিয়ানা ওয়েব বা ‘Marianas web’।
পৃথিবীর গভীরতম জায়গা ঃ মারিয়ানা ট্রেঞ্চ
যেখানে, ডার্ক নেট জগত টাতে সাধারণ মানুষের প্রবেশ করা কঠিন। শুধু মাত্র হ্যাকার বা ওয়েব ঠিকানা জানে এমন ব্যক্তিরাই প্রবেশ করতে পারে ডার্ক নেটে । সেখানে বুঝতেই পারছেন মারিয়ানাস ওয়েব জায়গাটিতে প্রবেশ কতটা কঠিন! সাধারণ হ্যাকাররাও এখানে প্রবেশ করতে পারে না। অনেক উঁচু লেভেল অপরাধী এবং ইলিউমিনিদের চলাফেরা এই জগতে।ধরা যায় পৃথিবীর খুব অল্প সংখ্যক মানুষই পারে এই ‘মারিয়ানাস ওয়েব ‘ ব্যবহার করতে।
এই ওয়েবের সাইটগুলোতে ঢুকতে হলে শুধু মাত্র এগুলোর ওয়েব ঠিকানা গুলো জানলেই চলবে না। সেখানে আপনার একসেস পারমিশন ও থাকতে হবে। অর্থাৎ এসকল ইউজার কে একটা key দেওয়া হয়। এই key এবং পারমিশন থাকলেই একমাত্র এই সাইটগুলো খুঁজে পাওয়া যায়।

কি আছে মারিয়ানাস ওয়েবে?
-মারিয়ানাস ওয়েবে আছে বিভিন্ন দেশের সরকারের টপ সিক্রেট ইনফরমেশন। এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে সরকার এই গোপন জায়গায় কি করে? এখানে সরকারের উঁচু লেভেল এর গোয়েন্দা, মিলিটারি তথ্য থাকে যা খুবই গোপনীয়। দেশের স্বার্থে এগুলো গোপন রাখা খুবই প্রয়োজন। আর মনে রাখবেন বিভিন্ন দেশের সরকার ও কিন্তু এমন কিছু মানবতা বিরোধী কাজ করে যা তারা চায় না পৃথিবী তা জানুক। যেমন অস্ত্র বিক্রয়, অবৈধ চুক্তি, অন্য দেশের উপর নজরদার রাখা, দেশে দেশে সংঘাত সৃষ্টি এছাড়াও এমন অনেক ষড়যন্ত্র মূলক কাজ যা জানলে মানবতার কথা বলা দেশ গুলো সম্পর্কে আপনার ধারনাই বদলে যাবে।এমন অনেক গোপনীয় দলিল, চুক্তির তথ্য রয়েছে এই মারিয়ানাস ওয়েবে। এছাড়া বিভিন্ন জঙ্গি সংগঠন গুলোর মধ্যে বা বিভিন্ন দেশের সাথে জঙ্গি সংগঠন গুলোর যোগাযোগ হয় এখানে
২.ইলিউমিনিদের কাজকর্ম ও যোগাযোগের জায়গা
আপনি কি পৃথিবী র সবচেয়ে সিক্রেট সোসাইটি সম্পর্কে জানেন? এই সোসাইটির নাম হচ্ছে Illuminati. যারা গোপনে নিয়ন্ত্রণ করছে পুরো পৃথিবী। বিশেষ করে ব্যাংক এবং মিডিয়া। তাদের উদ্দেশ্যই হচ্ছে সমগ্র পৃথিবীকে নিজেদের আয়ত্তে নিয়ে আসা। পরবর্তী পর্বে ইলিউমিনি দের সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। এরা এতটাই গোপন যে এদের সদস্যরা কখনই নিজেদের প্রকাশ্যে পরিচয় দেয় না। এরা ব্যবহার করে অনেক উঁচু লেভেল এর প্রযুক্তি। এই সোসাইটির সদস্য রা নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ করে এই মারিয়ানাস ওয়েবে। অর্থাৎ তাদের নেটওয়ার্ক টি এতই শক্তিশালী এবং গোপন যে তা খুঁজে পাওয়া এক প্রকার অসম্ভব। তাদের কাছে আছে পৃথিবীর প্রাচীনতম ইতিহাস, রহস্যময় ঘটনা এবং গোপন ষড়যন্ত্র সমূহ।

৩.মানুষের উপর গোপন গবেষণা এবং তার ডাটাবেস
বলা হয়ে থাকে পৃথিবীর লোকচক্ষুর আড়ালে জীবিত মানুষের উপর অমানবিক গবেষণাগুলো করা এখানে। এসকল গোপন গবেষণার তথ্যগুলো ডাটাবেস আকারে মজুদ করা আছে মারিয়ানা ওয়েব এ।
৪. আটলান্টিস দ্বীপের গোপন তথ্য
মানব ইতিহাসের এক রহস্যের নাম হচ্ছে আটলান্টিস দ্বীপ।বলা হয় খুব প্রাচীনকালে এক উন্নত শহর ছিল আটলান্টিস। সবচেয়ে গোপন বিষয় হচ্ছে তারা প্রযুক্তিগত দিকে এমন কিছু আবিষ্কার করেছিল যা বর্তমান আবিষ্কারকেও হার মানায় । অনেকে বলে এটা শুধুই কল্পনা। আবার অনেকে বলে ইচ্ছে করেই এই উন্নত জাতিটির তথ্য পৃথিবীর কাছে গোপন রাখা হয়েছে। যেসকল তথ্য হয়ত মানবতার ইতিহাসই বদলে দিবে। খুব গোপনে এই দ্বীপে গবেষণা চালান হচ্ছে, যার তথ্য মজুদ করা আছে মারিয়ানাস ওয়েবে।
মারিয়ানা ওয়েব কি হ্যাক করা সম্ভব?

বলা হয়ে থাকে মারিয়ানা ওয়েবের সাইটগুলো ব্রেক করা বা হ্যাক করা একধরনের অসাধ্য কাজ। এর সিকিউরিটি হচ্ছে ইম্পেরিটিবল।
সাধারণ মোবাইল, কম্পিউটার বা ল্যাপটপ দিয়ে এটি হ্যাক করা সম্ভব নয়। এই সাইটগুলো হ্যাক করতে একজন হ্যাকারের প্রয়োজন হবে কোয়ান্টাম কম্পিউটার। কোয়ান্টাম কম্পিউটার হচ্ছে এক ধরনের সুপার কম্পিউটার। বলা হয়ে থাকে এই কম্পিউটার গুলো এতই শক্তিশালী যে এরকম চারটা কম্পিউটার দিয়ে আমেরিকাকে লিড করা যাবে। তাহলে বুঝতেই পারছেন সাধারণ মানুষ দূরে থাক অনেক দেশের পক্ষেও অসম্ভব এই গোপন জায়গায় প্রবেশ করা।
মারিয়ানাস ওয়েব সম্পর্কে কোন অফিসিয়াল তথ্য কোথাও পাওয়া যায় না। তাই বলে বলা যাবে না এর কোন অস্তিত্ব নেই। কারণ বড় বড় দেশ, গোপন সংস্থা বা অপরাধী প্রতিষ্ঠানগুলো আমাদের সাধারণ জনগণের চোখের আড়ালে নেয় অনেক মানব বিধ্বংসী সিদ্ধান্ত , গোপন চুক্তি, এমন কি করে অনেক অমানবিক গবেষণা। লোকচক্ষুর আড়ালে আছে অনেক সিক্রেট সোসাইটি, আছে অনেক গোপন ষড়যন্ত্র।লুকিয়ে রাখা হয়েছে প্রাচীন ঐতিহাসিক তথ্য। হয়ত একদিন সব প্রকাশ পাবে ।তবে ততদিন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে পৃথিবীর মানুষকে।
(চলবে)

Tuesday, April 24, 2018

বিস্ময়ে ভরা প্রকৃতি (Part-1)

বিস্ময়ে ভরা প্রকৃতি(Part-1)

আসসালামু আলাইকুম 

আশা করি সকলে আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন। আজকে আপনাদের সাথে আমাদের প্রকৃতিতে, আমাদের চারপাশে বিদ্যমান বিভিন্ন বিস্ময়কর বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করবো। আমাদের চারপাশে যে সকল বস্তু আমাদের ঘিরে রয়েছে এগুলোর মধ্য অনেক কিছুই আমাদের দেখা হয়না। তাই অনেক সময় এগুলো দেখে আমরা মুগ্ধ হই, বিস্মিত হই। আবার আমাদের চারপাশে অনেক সময় এমন সব বিচিত্র ঘটনা ঘটে যার কোন কারণ খুঁজে পাওয়া যায়না। আজ এমনি একটি ঘটনা সম্পর্কে আপনাদের বলবো।

নিজে নিজেই চলাচল করতে পারে যে পাথর

পাথরের মতো ভারি বস্তু আমরা নারাতেই সাহস পাই না। আর সেই পাথর কিনা নিজে নিজেই চলতে পারে। ডেথ ভ্যালির এক মরুভুমির বুকে এমনি এক ঘটনা ঘটে গেছে। এমনকি পাথরটি যে এক স্থান থেকে অন্যস্থানে চলে গেছে তার দাগও পাওয়া গেছে মরুভুমির মাটির বুকে। এখন সকলের মনেই প্রশ্ন জাগতে পারে যে এ কি করে সম্ভব? পাথরের কি পা আছে? জীবন আছে? তা না হলে সমতল ভুমির বুকে পাথর চলে কি করে? এ বিষয়ে বিজ্ঞানীরা কয়েক দশক ধরে নানা মতবাদ পেশ করে আসছেন। প্রায় ৫০ কেজি ওজনের এক একটা পাথর নিজে নিজেই প্রায় ১০০ মিটার চলতে পারে।
কোন কোন বিজ্ঞানী বলেন প্রচন্ড বায়ু প্রবাহ ও বরফের সম্মিলিত প্রভাবে এমনটি ঘটতে পারে। কিন্তু তা হলে পাথরগুলো এদিকে ওদিকে না গিয়ে একদিকে এবং প্রায় একই গতিতে যায় কেন? তাছাড়া এতো ভারী ভারী পাথর কি বাতাসের ধাক্কায় এতো দূর যেতে পারে? এওকি সম্ভব?? পদার্থবিদদের মতে ছটো খাটো একটি পাথর নারাতে বাতাসের গতিবেগ দরকার প্রায় ১৫০-১৬০ কিঃমিঃ প্রতি ঘণ্টায়। তাহলে পা না থাকলে কিভাবে এই পাথর গুলো বিশ্ব ভ্রমনে বের হয়? সত্যিই এই ঘটনা খুবি রহস্যজনক। 
মানুষেরা তাই এইসব পাথরের নাম দিয়েছেন সেইলিং স্টোন(Sailing Stone)।
Visit Our Page:- অজানা কিছু

ads

Ads